|| নাঈম ইসলাম ||
ঢুলু শেখ ‘যাত্রা’কে ভালোবেসে উজাড় করেছেন যৌবনের পুরোটা সময়। ১৯১০ খিষ্টাব্দে উলিপুর উপজেলার বুড়াবুড়ী ইউনিয়নের সাতভিটা গ্রামে জন্ম নেয়া ঢুলু শেখ ছিলেন জারী গানের দলের মারেয়া। জীবনের বেশিরভাগ সময় পার করেছেন জারীর দলে সঙ সেজে, কোথাও বা যাত্রার দলে গান গেয়ে। জারী গানের যুগ চলে গেলে তিনি বিভিন্ন মেলা ও পূজা পার্বণের অনুষ্ঠানে খিলিপানের দোকান করেছিলেন। সেসব খিলিপানে ছিলো বাহারি রকমের মশলার ব্যবহার। রঙ্গিন জীবনের হাতছানির পিছনে ছুটন্ত ঢুলু শেখ সাংসারিক জীবনে কোন উন্নতি করতে পারেননি। বরং দারিদ্র্যের নির্মম কষাঘাতে নিষ্পেষিত হওয়া ঢুলু শেখ জীবনের শেষ সময়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবন অতিবাহিত করেছেন। হেঁটে চলেছেন মানুষের বাড়ি বাড়ি শুধু ক্ষুধা নিবারনের জন্য আর জীবন বাঁচানোর তাগিদে। এক সময়ের জারীর বদৌলতে পাওয়া রুপার মেডেল কিংবা পিতলের মেডেল সবগুলোই বিক্রি করেছেন পেটের ক্ষুধা মেটাতে।
ঢুলু শেখ ‘যাত্রা’কে ভালোবেসে উজাড় করেছেন যৌবনের পুরোটা সময়। ১৯১০ খিষ্টাব্দে উলিপুর উপজেলার বুড়াবুড়ী ইউনিয়নের সাতভিটা গ্রামে জন্ম নেয়া ঢুলু শেখ ছিলেন জারী গানের দলের মারেয়া। জীবনের বেশিরভাগ সময় পার করেছেন জারীর দলে সঙ সেজে, কোথাও বা যাত্রার দলে গান গেয়ে। জারী গানের যুগ চলে গেলে তিনি বিভিন্ন মেলা ও পূজা পার্বণের অনুষ্ঠানে খিলিপানের দোকান করেছিলেন। সেসব খিলিপানে ছিলো বাহারি রকমের মশলার ব্যবহার। রঙ্গিন জীবনের হাতছানির পিছনে ছুটন্ত ঢুলু শেখ সাংসারিক জীবনে কোন উন্নতি করতে পারেননি। বরং দারিদ্র্যের নির্মম কষাঘাতে নিষ্পেষিত হওয়া ঢুলু শেখ জীবনের শেষ সময়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবন অতিবাহিত করেছেন। হেঁটে চলেছেন মানুষের বাড়ি বাড়ি শুধু ক্ষুধা নিবারনের জন্য আর জীবন বাঁচানোর তাগিদে। এক সময়ের জারীর বদৌলতে পাওয়া রুপার মেডেল কিংবা পিতলের মেডেল সবগুলোই বিক্রি করেছেন পেটের ক্ষুধা মেটাতে।
0 coment rios:
ধন্যবাদ।।