ঈদ মানে আনন্দ । মুসলিম জাতির জন্য এক বিশেষ দিন। আর এই ঈদকে কেন্দ্র করে
শিশুদের আগ্রহের শেষ নেই। অভিভাবকরাও সবাই চায় তাদের সন্তানের সমস্ত বায়না
মেটাতে । তারপরেও কিছু বায়না অপূরণীয় রয়েই যায়। কারো বা কখনো পূরণই হয় না।
পূর্ণ হয়ে উঠে না ঈদের আনন্দ । নতুন জামার পাশাপাশি শিশুদের অন্যতম বায়না
হলো “মেহেদী”। ছোট্ট ছোট্ট দুটি হাতে মেহেদী রাঙাতে পারলেই যেন ঈদের আনন্দ
সার্থক হয়।
মঙ্গলবার (২০ জুলাই) সকালে কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার কয়েকটি চরের সেই সকল সুবিধা বঞ্চিত ও নিম্ন আয়ের পরিবারের শিশুদের নিয়ে “ছুটিরপাতা” ম্যাগজিন আয়োজন করে ঈদ মেহেদী উৎসব। স্বাস্থ্য বিধি মেনে এবং মাস্ক পরিধান করে প্রায় শতাধীক শিশুদের হাতে মেহেদীর আল্পনায় রাঙিয়ে দেওয়া হয়। এতে বাঁধভাঙা আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে ওঠে সেই সকল শিশুরা। এছাড়াও আগত সকল শিশুদের মাঝে মাস্ক এবং চলকেট বিতরণ করা হয়।
মেহেদী রাঙিয়ে দিতে উৎসবে অংশ নেওয়া তরুণ নুরআলম সিদ্দিক জানায়, ‘আগামীকাল ঈদুল আযহা। দিনটি সবার জন্য আনন্দের। আমরা চেষ্টা করছি ঈদের আনন্দ যেন গরিব, অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে। তাই এই শিশুদের হাতে মেহেদী রাঙিয়ে দিলাম। প্রতি বছর বাড়িতে ছোট ভাই বোনদের হাতে মেহেদী রাঙিয়ে দিই। তবে এবার সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের হাতে মেহেদী রাঙিয়ে দিয়ে অনেক ভাল লাগছে।
ছুটিরপাতার নির্বাহী পরিচালক রাকিবুল ইসলাম জানান, ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে আমরা প্রতিবছর তাদের জন্য এমন আয়োজন করেই যাবো ইনশাআল্লাহ। তিনি আরও বলেন, ‘এসব শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে পেরে আমরাও আনন্দিত। সমাজের সবাই যদি এসব শিশুদের ছোট ছোট আনন্দের ভাগিদার হয়ে যায়, তাহলে তাদের মলিন মুখেও নির্মল হাসি ফুটে উঠবে।
’মেহেদী উৎসবের সমন্বয়ক ও ছুটিপাতার সম্পাদক ও প্রকাশক তানভীরুল ইসলাম জানান- ঈদ সবার । আর আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার দ্বায়িত্ব আমাদেরই সকলের। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আমাদের ক্ষুদ্র ফান্ডে আমরা চেষ্টা করেছি সবার মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। বিশেষ করে চরাঞ্চলের শিশুদের মাঝে। কারণ চরাঞ্চলের শিশুরা বরাবর এসব থেকে পিছিয়ে
মঙ্গলবার (২০ জুলাই) সকালে কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার কয়েকটি চরের সেই সকল সুবিধা বঞ্চিত ও নিম্ন আয়ের পরিবারের শিশুদের নিয়ে “ছুটিরপাতা” ম্যাগজিন আয়োজন করে ঈদ মেহেদী উৎসব। স্বাস্থ্য বিধি মেনে এবং মাস্ক পরিধান করে প্রায় শতাধীক শিশুদের হাতে মেহেদীর আল্পনায় রাঙিয়ে দেওয়া হয়। এতে বাঁধভাঙা আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে ওঠে সেই সকল শিশুরা। এছাড়াও আগত সকল শিশুদের মাঝে মাস্ক এবং চলকেট বিতরণ করা হয়।
মেহেদী রাঙিয়ে দিতে উৎসবে অংশ নেওয়া তরুণ নুরআলম সিদ্দিক জানায়, ‘আগামীকাল ঈদুল আযহা। দিনটি সবার জন্য আনন্দের। আমরা চেষ্টা করছি ঈদের আনন্দ যেন গরিব, অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে। তাই এই শিশুদের হাতে মেহেদী রাঙিয়ে দিলাম। প্রতি বছর বাড়িতে ছোট ভাই বোনদের হাতে মেহেদী রাঙিয়ে দিই। তবে এবার সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের হাতে মেহেদী রাঙিয়ে দিয়ে অনেক ভাল লাগছে।
ছুটিরপাতার নির্বাহী পরিচালক রাকিবুল ইসলাম জানান, ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে আমরা প্রতিবছর তাদের জন্য এমন আয়োজন করেই যাবো ইনশাআল্লাহ। তিনি আরও বলেন, ‘এসব শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে পেরে আমরাও আনন্দিত। সমাজের সবাই যদি এসব শিশুদের ছোট ছোট আনন্দের ভাগিদার হয়ে যায়, তাহলে তাদের মলিন মুখেও নির্মল হাসি ফুটে উঠবে।
’মেহেদী উৎসবের সমন্বয়ক ও ছুটিপাতার সম্পাদক ও প্রকাশক তানভীরুল ইসলাম জানান- ঈদ সবার । আর আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার দ্বায়িত্ব আমাদেরই সকলের। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আমাদের ক্ষুদ্র ফান্ডে আমরা চেষ্টা করেছি সবার মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। বিশেষ করে চরাঞ্চলের শিশুদের মাঝে। কারণ চরাঞ্চলের শিশুরা বরাবর এসব থেকে পিছিয়ে
0 coment rios:
ধন্যবাদ।।